ঢালিউড
মেহজাবীনের ‘সাবা’ এবার ইন্দোনেশিয়ায়

‘সাবা’ সিনেমার দৃশ্যে মেহজাবীন চৌধুরী (ছবি: ফিউশন পিকচার্স)
টরন্টো ও বুসানের পর আরেকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে মনোনীত হলো মেহজাবীন চৌধুরীর প্রথম সিনেমা ‘সাবা’। এবার এটি জায়গা করে নিয়েছে ইন্দোনেশিয়ার অল্টারনেটিভা ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডস অ্যান্ড ফেস্টিভ্যালে। এবারের আসরে ‘সাবা’সহ মনোনীত হয়েছে এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের ১২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা।
আগামী ২২ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর ইন্দোনেশিয়ার যোগকার্তা শহরে মনোনীত সিনেমাগুলোর প্রদর্শনী হবে। বাংলাদেশ ছাড়াও এবার রয়েছে ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার দুটি করে এবং ইরান, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, তাইওয়ান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান ও নেপালের ১টি করে সিনেমা। আগামী ২৯ নভেম্বর পুরস্কার বিতরণ করা হবে।
‘সাবা’র পরিচালক মাকসুদ হোসাইন অল্টারনেটিভা ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডস অ্যান্ড ফেস্টিভ্যালে অংশ নেবেন। উৎসবে মনোনীত হওয়ার সুখবর সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘সাবা’ অল্টারনেটিভা ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডস ও ফেস্টিভ্যালের সংক্ষিপ্ত তালিকায় স্থান পাওয়ায় খুব সম্মানিত লাগছে!’

সোশ্যাল মিডিয়ায় মেহজাবীন লিখেছেন, “দক্ষিণ কোরিয়ায় বুসান আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে (বিআইএফএফ) ‘সাবা’র এশিয়ার প্রিমিয়ার হলো। আমাদের সিনেমা এই প্ল্যাটফর্মে দেখাতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। সবার সাড়া অভূতপূর্ব।”
২০২২ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের এশিয়ান প্রজেক্ট মার্কেটে স্থান পায় ‘সাবা’। গত ৪ অক্টোবর ২৯তম বুসান আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘অ্যা উইন্ডো অন এশিয়ান সিনেমা’ শাখায় এর এশিয়ান প্রিমিয়ার হয়েছে। এরপর ৬ অক্টোবর ও ৯ অক্টোবর ছিলো আরো দুটি প্রদর্শনী।

টরন্টো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে মোস্তফা মন্ওয়ার, মেহজাবীন চৌধুরী ও মাকসুদ হোসেন (ছবি: ফেসবুক)
৪৯তম টরন্টো আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ডিসকোভারি প্রোগ্রামে নির্বাচিত হয় ‘সাবা’। টরন্টোর স্কটিয়াব্যাংকে গত ৭ সেপ্টেম্বর এর ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়। এর আগেই সাংবাদিকদের জন্য ছিল একটি প্রদর্শনী। একই ভেন্যুতে ৯ সেপ্টেম্বর ও ১৪ সেপ্টেম্বর এই সিনেমার আরও দুটি টিকিট প্রদর্শনী হয়েছে। সবকটি’তে অংশ নিয়েছেন মেহজাবীন, অভিনেতা মোস্তফা মন্ওয়ার ও পরিচালক মাকসুদ হোসেন।

‘সাবা’ সিনেমার দৃশ্যে মেহজাবীন চৌধুরী ও রোকেয়া প্রাচী (ছবি: ফিউশন পিকচার্স)
‘সাবা’য় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মেহজাবীন। সিনেমাটির সহ-প্রযোজক তিনি। ১ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট দৈর্ঘ্যের গল্পটিতে দেখা যায়, ২৫ বছর বয়সী সাবা ঢাকায় মাকে নিয়ে থাকে। তার মা শিরিন একটি দুর্ঘটনার পর শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন। সংসারের হাল ধরতে চাকরি করে সাবা। এদিকে শিরিন হার্ট অ্যাটাক করলে তার চিকিৎসার ব্যয় মেটানো সাবার জন্য দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। মায়ের অস্ত্রোপচারের জন্য টাকা কীভাবে জোগাড় করবে সেসব ভেবে দিশেহারা হয়ে যায় সাবা। এরমধ্যে মেয়েটির জীবনে আশার আলো হয়ে আসে অঙ্কুর।
-
ছবিঘর2 years agoতাসনিয়া ফারিণের বিয়ের কিছু ছবি
-
বলিউড3 years ago‘ব্রহ্মাস্ত্র’ নিয়ে ক্যাটরিনার মধুর প্রতিশোধ!
-
নাটক3 years agoআমেরিকায় ফুরফুরে মেজাজে মেহজাবীন-তানজিন তিশা-ফারিণ
-
ওয়ার্ল্ড সিনেমা2 years agoবুসানে ফারুকী-তিশার সিনেমা দেখতে দর্শকদের ভিড়
-
ঢালিউড2 years agoরাষ্ট্রপতি সিনেমাহলে সপরিবারে ‘প্রিয়তমা’ দেখলেন
-
ওয়ার্ল্ড সিনেমা2 years ago‘জেলার’ হিট হওয়ায় ১০০ কোটি রুপি ও বিএমডব্লিউ গাড়ি উপহার পেলেন রজনীকান্ত
-
ঢালিউড3 years agoশাকিবের ‘প্রিয়তমা’ কলকাতার এই নায়িকা
-
ঢালিউড3 years ago‘বিউটি সার্কাস’: এমন চরিত্রে আর অভিনয় করবো না: ফেরদৌস
