Connect with us

হলিউড

‘এলভিস’কে ঘিরে স্টার সিনেপ্লেক্সের প্রতিযোগিতা

সিনেমাওয়ালা ডেস্ক

Published

on

‘এলভিস’ সিনেমার পোস্টার

‘এলভিস’ সিনেমার পোস্টারে অস্টিন বাটলার (ছবি: ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স)

কিংবদন্তি ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী এলভিস প্রিসলিকে বলা হয় রক অ্যান্ড রোলের রাজা। তার বায়োপিক আসছে বড় পর্দায়। ‘এলভিস’ নামের সিনেমাটি ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্সের পরিবেশনায় আগামী ২৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুক্তি পাবে। একই দিন থেকে বাংলাদেশের স্টার সিনেপ্লেক্সে দেখা যাবে এটি। দর্শকদের জন্য রয়েছে আরও সুখবর।

‘এলভিস’কে ঘিরে একটি সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে স্টার সিনেপ্লেক্স। এতে অংশ নিতে প্রতিযোগীদের এলভিস প্রিসলির যেকোনো একটি গান (সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ১ মিনিট) কাভার করতে হবে। এরপর সেই ভিডিও ফেসবুক অথবা ইনস্টাগ্রামে #StarCineplex এবং #ElvisBD হ্যাশট্যাগ দিয়ে পোস্ট করলেই চলবে। সেসব পোস্টের এনগেজমেন্ট এবং বিচারকদের রায়ের ভিত্তিতে বিজয়ী পাবেন একটি ইয়ামাহা প্যাসিফিকা গিটার। এছাড়া সেরা পাঁচজনের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরস্কার।

‘এলভিস’ সিনেমার দৃশ্য

‘এলভিস’ সিনেমার দৃশ্যে অস্টিন বাটলার (ছবি: ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স)

স্টার সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া যাবে।

অস্ট্রেলিয়ার পরিচালক বাজ লারম্যান পরিচালনা করেছেন ‘এলভিস’। ২০১৩ সালে ‘দ্য গ্রেট গ্যাটসবি’ মুক্তির ৯ বছর পর পরিচালনায় ফিরলেন ৫৯ বছর বয়সী এই নির্মাতা।

‘এলভিস’ সিনেমার দৃশ্য

‘এলভিস’ সিনেমায় (বাঁ থেকে) অস্টিন বাটলার ও টম হ্যাঙ্কস (ছবি: ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স)

‘এলভিস’ সিনেমার বিষয়বস্তু কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী এলভিস প্রিসলির জীবন এবং গানে তার অভূতপূর্ব খ্যাতি পাওয়া। রহস্যময় ম্যানেজার কর্নেল টম পার্কারের সঙ্গে তার ২০ বছরের জটিল সম্পর্কের আয়না দিয়ে দেখা হয়েছে এসব। সেই পথচলার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন এলভিসের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও প্রভাবশালী ব্যক্তি প্রিসিলা প্রিসলি।

‘এলভিস’ সিনেমার দৃশ্য

‘এলভিস’ সিনেমার দৃশ্যে অস্টিন বাটলার (ছবি: ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স)

৭৫তম কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রতিযোগিতা শাখার বাইরে নির্বাচিত ‘এলভিস’ দর্শকদের মন জয় করেছে। গত ২৫ মে পালে দে ফেস্টিভ্যাল ভবনের গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে ছিল এর ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার। প্রদর্শনী শেষে অতিথি ও দর্শকরা টানা ১০ মিনিট দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানান সিনেমার কলাকুশলীদের।

‘এলভিস’ সিনেমার দৃশ্য

‘এলভিস’ সিনেমায় অস্টিন বাটলার (ছবি: ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স)

এলভিস প্রিসলির ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আমেরিকান অভিনেতা অস্টিন বাটলার। এলভিসের সংগীত জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন তার ম্যানেজার টম পার্কার। তার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন টম হ্যাঙ্কস। এলভিসের স্ত্রী প্রিসিলা প্রিসলি হিসেবে কাজ করেছেন অস্ট্রেলিয়ান তারকা অলিভিয়া ডিজঞ্জ।

‘এলভিস’ সিনেমার দৃশ্য

‘এলভিস’ সিনেমার দৃশ্যে অস্টিন বাটলার (ছবি: ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স)

একাধারে নায়ক ও গায়ক এলভিস প্রিসলি পঞ্চাশের দশকে দারুণ সব গান উপহার দেন তিনি। তার প্রথম একক অ্যালবাম ‘এলভিস প্রিসলি’ ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। টানা ১০ সপ্তাহ বিলবোর্ড টপ চার্টের এক নম্বরে ছিল এটি। গানের জন্য গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডস তাঁকে দিয়েছে আজীবন সম্মাননা।

‘এলভিস’ সিনেমার পোস্টার

‘এলভিস’ সিনেমার পোস্টারে অস্টিন বাটলার (ছবি: ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স)

১৯৫৬ সালে এলভিস প্রিসলি অভিনয় শুরু করেন। সেই বছর তাঁর প্রথম সিনেমা ‘লাভ মি টেন্ডার’ হিট হওয়ায় প্রযোজকেরা তাঁর পেছনে লাইন ধরতে থাকেন। ৩১টি সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। ১৯৭৭ সালের জুনে ইন্ডিয়ানায় শেষবার কনসার্টে সংগীত পরিবেশন করেন প্রিসলি। পরের কনসার্ট ছিল একই বছরের ১৭ আগস্ট। কিন্তু এর আগের দিন তাঁকে নিজের ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ৪২ বছর বয়সে মারা যান এলভিস।

হলিউড

‘টাইটানিক’ ও ‘অ্যাভাটার’ প্রযোজক মারা গেছেন

সিনেমাওয়ালা ডেস্ক

Published

on

‘টাইটানিক’ ও ‘অ্যাভাটার’ সিনেমার দৃশ্য এবং জন ল্যান্ডাউ (ছবি: টোয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স)

‘টাইটানিক’ ও ‘অ্যাভাটার’ সিনেমার অস্কারজয়ী প্রযোজক জন ল্যান্ডাউ মারা গেছেন। তবে মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। তার বয়স হয়েছিলো ৬৩ বছর। গুণী এই নির্মাতার মৃত্যুতে বিশ্ব সিনেমায় নেমেছে শোকের ছায়া।

স্ত্রী জুলি ল্যান্ডাউ, দুই ছেলে জেমি ও জোডিকে রেখে গেছেন জন ল্যান্ডাউ। তার বোন টিনা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইয়ের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। জন ল্যান্ডাউকে যেকোনো মেয়ের জন্য সেরা ভাইয়ের মতো আখ্যা দিয়েছেন তিনি। টিনা লিখেছেন, ‘আমি খুব মর্মাহত। তবে তার অসাধারণ জীবন ও দারুণ সব সিনেমা এবং তিনি আমাকে যে ভালোবাসা ও উপহার দিয়েছেন সেসবের জন্য আমি গর্বিত ও কৃতজ্ঞ।’

১৯৯৮ সালের অস্কারে জন ল্যান্ডাউ ও জেমস ক্যামেরন (ছবি: অস্কার)

জন ল্যান্ডাউকে ভাবা হতো জেমস ক্যামেরনের ডান হাত। তাদের যৌথ প্রয়াস ‘টাইটানিক’ (১৯৯৭) বিশ্বব্যাপী প্রথম ১০০ কোটি ডলারের বেশি ব্যবসা করে। এটি সেরা সিনেমাসহ মোট ১১টি শাখায় অস্কার জিতেছে। প্রযোজক হিসেবে জেমস ক্যামেরন ও জন ল্যান্ডাউ অস্কার পান। সেরা পরিচালক হিসেবেও অস্কার জিতেছেন জেমস ক্যামেরন। তাদের আরেক স্বপ্নের প্রকল্প ‘অ্যাভাটার’ মুক্তি পায় ২০০৯ সালে। ২০২২ সালে বড় পর্দায় এসেছে এর সিক্যুয়েল ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। ‘টাইটানিক’-এর ব্যবসার রেকর্ড ভেঙেছে এগুলো।

জেমস ক্যামেরনের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান লাইটস্টর্ম এন্টারটেইনমেন্টের চিফ অপারেটিং অফিসার পদে দায়িত্ব পালন করেছেন জন ল্যান্ডাউ। তার মৃত্যুর খবর জেনে জেমস ক্যামেরন বলেন, ‘একজন অসাধারণ প্রযোজক ও একজন চমৎকার মানুষ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। জন ল্যান্ডাউ সিনেমার স্বপ্নে বাঁচতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, সিনেমাই হলো মানব শিল্পের চূড়ান্ত রূপ এবং সিনেমা নির্মাণের জন্য প্রথমে মানুষের মতো মানুষ হওয়া চাই। বিশাল উদার মন ও দারুণ কিছু সিনেমার জন্য তিনি অমর হয়ে থাকবেন। একজন বন্ধু ও ৩১ বছরের সহযাত্রীকে হারালাম আমি। মনে হচ্ছে আমার একটি অংশ ছিড়ে গেছে।’

জন ল্যান্ডাউ (ছবি: টোয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স)

‘অ্যাভাটার’ সিনেমার অভিনেত্রী জোয়ি স্যালডানা সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘সত্যিই বিমর্ষ লাগছে। আপনার বিজ্ঞতা ও আনুকূল্য আমাদের অনেককে এমনভাবে গড়ে দিয়েছে যেগুলোর জন্য আমরা সবসময় কৃতজ্ঞ থাকবো।’

পরিচালক পিটার জ্যাকসন ও তার স্ত্রী চিত্রনাট্যকার ফ্র্যান ওয়ালশের ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস প্রতিষ্ঠান ‘অ্যাভাটার’ সিনেমাগুলোতে ব্যবহার হয়েছে। এক বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘জন ল্যান্ডাউকে হারিয়ে আমরা গভীর শোকাহত। তিনি যেসব প্রকল্পে কাজ করেছেন সেগুলোতে অতুলনীয় আবেগ ঢেলে দিয়েছেন। তার প্রভাব প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে অনুপ্রেরণা জুগিয়ে যাবে।’

হলিউডের দুই প্রযোজক ইলি ও ইডি ল্যান্ডাউয়ের ছেলে জন ল্যান্ডাউ। ১৯৬০ সালের ২৩ জুলাই নিউইয়র্কে জন্ম হয় তার। সত্তর দশকে পরিবারটি লস অ্যাঞ্জেলেসে বসতি গড়ে। ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার ফিল্ম স্কুলে স্নাতক সম্পন্ন করেন তিনি।

আশির দশকে প্রোডাকশন ম্যানেজার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন জন ল্যান্ডাউ। মাত্র ২৯ বছর বয়সে প্রযোজনা সংস্থা টোয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্সের নির্বাহী সহ-সভাপতি হন তিনি। তার তত্ত্বাবধানেই নির্মিত হয়েছে ‘ডাই হার্ড টু’, ‘পাওয়ার রেঞ্জার্স’, ‘দ্য লাস্ট অব দ্য মোহিকানস’, ‘হোম অ্যালোন’, ‘মিসেস ডাউটফায়ার’। ১৯৯৪ সালে জেমস ক্যামেরন পরিচালিত ‘ট্রু লাইস’ পরিবেশনা করেছে টোয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স। সেই সূত্রে তার সঙ্গে জন ল্যান্ডাউয়ের বোঝাপড়া তৈরি হয়। স্টিভেন সোডারবার্গের ‘সোলারিস’ (২০০২) ও রবার্ট রড্রিগেজের  ‘অ্যালিটা: ব্যাটল অ্যাঞ্জেল’ যৌথভাবে প্রযোজনা করেন তারা।

পড়া চালিয়ে যান

হলিউড

দ্রুততম সময়ে ১১ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা আয়ের রেকর্ড গড়লো ‘ইনসাইড আউট টু’

সিনেমাওয়ালা ডেস্ক

Published

on

‘ইনসাইড আউট টু’ সিনেমার পোস্টার (ছবি: ডিজনি)

পিক্সারের ‘ইনসাইড আউট টু’ মুক্তির তিন সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে ১০০ কোটি ডলার (১১ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা) আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করেছে। দ্রুততম সময়ে এই স্তরে পৌঁছানো প্রথম অ্যানিমেটেড সিনেমা এটাই। পিক্সারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি তথ্যটি জানিয়েছে।

২০২৪ সালে সর্বোচ্চ আয় করা সিনেমার তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছে ‘ইনসাইড আউট টু’। চলতি বছর ১ বিলিয়ন ডলারের অভিজাত ক্লাবে ঢুকতে পেরেছে কেবল এটাই।

‘ইনসাইড আউট টু’ সিনেমার পোস্টার (ছবি: ডিজনি)

‘ইনসাইড আউট টু’ হলো ২০১৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ইনসাইড আউট’ সিনেমার সিক্যুয়েল। একটি অল্পবয়সী মেয়ের মনোজগত তুলে ধরা হয় এতে। এটি বিশ্বব্যাপী আয় করেছে ৮৫ কোটি ৮৮ লাখ ডলার (১০ হাজার ৬৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা)।

ওয়াল্ট ডিজনি স্টুডিওস মোশন পিকচার্সের পরিবেশনায় গত ১৪ জুন উত্তর আমেরিকায় মুক্তি পায় ‘ইনসাইড আউট টু’। ১ ঘণ্টা ৩৬ মিনিট দৈর্ঘ্যের সিনেমাটির বাজেট ২০ কোটি ডলার।

নতুন সিনেমায় রাইলি নামের মেয়েটি কিশোরী হয়ে উঠেছে। গল্পে উদ্বেগ ও হিংসাসহ নিজের নতুন আবেগের সঙ্গে সংগ্রাম করে সে। এবারের কিস্তি পরিচালনা করেছেন কেলসি মান। এটাই তার পরিচালিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা। নতুন গল্পটি মেগ লেফভকে নিয়ে লিখেছেন তিনি।

অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে আগের পর্বে কাজ করা অ্যামি পোলার, ফিলিস স্মিথ, লুইস ব্ল্যাক, ডায়ান লেন ও কাইল ম্যাকলকল্যান নতুন সিনেমাতে ফিরেছেন। নতুন যুক্ত হয়েছেন মায়া হোক, আয়ো এডেবিরি, আদেল এক্সারকোপুলোস, গ্রেস লু, টনি হেল, কেনজিংটন টলম্যান, লিলিমার, লাইজা লাপিরা, সুমাইয়া নুরিদ্দীন-গ্রিন, পল ওয়াল্টার হাউজার।

পড়া চালিয়ে যান

হলিউড

‘ডেসপিকেবল মি ফোর’ যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশে একই দিনে

সিনেমাওয়ালা ডেস্ক

Published

on

‘ডেসপিকেবল মি ফোর’ সিনেমার পোস্টার (ছবি: ইউনিভার্সেল পিকচার্স)

হলিউডের অ্যানিমেটেড কমেডি ফ্র্যাঞ্চাইজ ‘ডেসপিকেবল মি’ সারাবিশ্বে ছোট-বড় সব বয়সী দর্শকের প্রিয়। গত ১৪ বছরে সিক্যুয়েল ও প্রিক্যুয়েল মিলিয়ে এর ছয়টি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। এবার বড় পর্দায় আসছে ‘ডেসপিকেবল মি ফোর’। ইউনিভার্সেল পিকচার্সের পরিবেশনায় আজ (৩ জুলাই) যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশের স্টার সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পাচ্ছে এটি।

‘ডেসপিকেবল মি ফোর’ মূলত ২০১৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ডেসপিকেবল মি থ্রি’র সিক্যুয়েল। এবারও প্রধান চরিত্র গ্রু হিসেবে কণ্ঠ দিয়েছেন আমেরিকান তারকা স্টিভ ক্যারেল। এছাড়া বিভিন্ন চরিত্রে আছেন ক্রিস্টেন উইগ, উইল ফেরেল, সোফিয়া ভারজারা, জোয়ি কিং, স্টিফেন কোলবার্ট, মিরান্ডা কসগ্রোভ, স্টিভ কুগ্যান, ক্লোয়ি ফাইনম্যান, পিয়ের কফিন।

আড়াই কোটি ডলার বাজেটে নতুন সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন আমেরিকান নির্মাতা ক্রিস রেনো। তিনি ও পিয়ের কফিন প্রথম দুটি পর্বের পরিচালক ছিলেন। তৃতীয় কিস্তি পরিচালনা করেন পিয়ের কফিন ও কাইল ব্যাল্ডা। নতুন পর্বের দৈর্ঘ্য ১ ঘণ্টা ৩৪ মিনিট।

এবারের গল্পে দেখা যাবে, গ্রু, লুসি, মার্গো, এডিথ ও আনিয়েস নিজেদের পরিবারে স্বাগত জানায় নতুন সদস্য গ্রু জুনিয়রকে। সে সারাক্ষণ বাবাকে জ্বালাতন করে। এদিকে গ্রু’র নতুন শত্রু হিসেবে আবির্ভূত হয় ম্যাক্সিম লে ম্যাল ও তার প্রেমিকা ভ্যালেন্টিনা। নিজেকে তেলাপোকার দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দিয়ে সাজায় ম্যাক্সিম। তাদের কারণে গ্রু’র পরিবারকে নিরাপত্তা দিতে হিমশিম খায় অ্যান্টি-ভিলেন লিগ (এভিএল) এজেন্টরা। গ্রু জুনিয়রকে অপহরণ করে উড়ন্ত তেলাপোকা জাহাজে আটকে রাখে ম্যাক্সিম।

পড়া চালিয়ে যান
Advertisement

সিনেমাওয়ালা প্রচ্ছদ