Connect with us

টালিউড

সোহেল মণ্ডলের ঘরে ফিল্মফেয়ারের ব্ল্যাক লেডি

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

‘মায়ার জঞ্জাল’ সিনেমার দৃশ্যে সোহেল মণ্ডল (ছবি: ফ্লিপবুক)

ভারতের মর্যাদাসম্পন্ন ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলার সপ্তম আসরে সেরা নবাগত অভিনেতা শাখায় পুরস্কার জিতলেন বাংলাদেশের সোহেল মণ্ডল। দুই বাংলার যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘মায়ার জঞ্জাল’ সিনেমার জন্য ভারতের ফিল্মফেয়ার ম্যাগাজিনের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি পেলেন তিনি।

গতকাল (২৯ মার্চ) রাতে কলকাতার আইটিসি রয়েল বেঙ্গল হোটেলে বিজয়ী হিসেবে সোহেল মণ্ডলের নাম ঘোষণা করা হয়। তবে অনুষ্ঠানে ছিলেন না তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সুখবরটি জানিয়ে পরিচালক ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী ও ‘মায়ার জঞ্জাল’ টিমকে ধন্যবাদ দিয়েছেন এই অভিনেতা। তার কথায়, ‘ব্ল্যাক লেডি ঘরে আসছে। আমার সহকর্মী, বন্ধু ও থিয়েটার কমিউনিটির সবাইকে পুরস্কারটি উৎসর্গ করছি। সিনেমার চাইতেও জীবন অনেক নাটকীয়।’

গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে একসঙ্গে মুক্তি পায় ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী পরিচালিত ‘মায়ার জঞ্জাল’। এর মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সোহেল মণ্ডলের। এতে সত্য চরিত্রে দেখা গেছে তাকে।

এবারের ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলায় সেরা পার্শ্ব অভিনেতা শাখাতেও মনোনয়ন পান সোহেল মণ্ডল। তবে যৌথভাবে এই পুরস্কার জিতেছেন অম্বরীশ ভট্টাচার্য (অর্ধাঙ্গিনী) ও কৌশিক গাঙ্গুলী (আরো এক পৃথিবী)। একই শাখায় মনোনীত অন্য চারজন হলেন অনির্বাণ ভট্টাচার্য (দশম অবতার), অনির্বাণ চক্রবর্তী (প্রধান), যীশু সেনগুপ্ত (দশম অবতার), বিক্রম চট্টোপাধ্যায় (শেষ পাতা)।

‘মায়ার জঞ্জাল’ সিনেমায় চান্দ্রেয়ী ঘোষ ও সোহেল মণ্ডল (ছবি: ভিউজ অ্যান্ড ভিশনস)

সমালোচকদের বিচারে সেরা সিনেমা হয়েছে ‘মায়ার জঞ্জাল’। এটি সর্বাধিক সাতটি শাখায় পুরস্কার জিতেছে। বাকি পাঁচটি স্বীকৃতি হলো সেরা চিত্রনাট্য (ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী ও সুগত সিনহা), সেরা সিনেমা সম্পাদনা (সুমিত ঘোষ), সেরা শব্দ বিন্যাস (শুভদীপ সেনগুপ্ত), সেরা চিত্রগ্রহণ (ইন্দ্রনীল মুখোপাধ্যায়), সেরা পোশাক পরিকল্পনা (ঋতারুপা ভট্টাচার্য) শাখাতেও পুরস্কার পেয়েছে। সমালোচকদের বিচারে যৌথভাবে সেরা সিনেমা হয়েছে ওপার বাংলার ‘নীহারিকা’।

সোহেল মণ্ডল ও অপি করিম (ছবি: ফেসবুক)

‘মায়ার জঞ্জাল’ সিনেমার মাধ্যমে ১৯ বছর পর বড় পর্দায় ফিরেছেন অভিনেত্রী অপি করিম। এবারের ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলায় সেরা অভিনেত্রী (সমালোচক) শাখায় মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। একই শাখায় ‘আরো এক পৃথিবী’র জন্য বাংলাদেশের আরেক অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ মনোনীত হয়েছেন। তবে পুরস্কারটি জিতেছেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় (শিবপুর)। তবে খালি হাতে ফেরেননি তাসনিয়া ফারিণ। সেরা নবাগতা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেছেন তিনি।

(বাঁ থেকে) সোহেল মণ্ডল, চান্দ্রেয়ী ঘোষ, ঋত্বিক চক্রবর্তী ও ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী (ছবি: ফেসবুক)

‘মায়ার জঞ্জাল’ সিনেমায় অপি করিমের সহশিল্পী ওপার বাংলার অভিনেতা ঋত্বিক চক্রবর্তী। সেরা অভিনেতা (সমালোচক) শাখায় মনোনীত হয়েছেন তিনি। তবে পুরস্কারটি জিতেছেন মিঠুন চক্রবর্তী (কাবুলিওয়ালা)।

চীনের মর্যাদাসম্পন্ন সাংহাই আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের এশিয়ান নিউ ট্যালেন্ট অ্যাওয়ার্ডের অফিসিয়াল সিলেকশনে ‘মায়ার জঞ্জাল’-এর ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়। এরপর মস্কো, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, লন্ডন ও ঢাকার বিভিন্ন উৎসবে অংশ নিয়ে পুরস্কার পেয়েছে এটি। বাংলাদেশের প্রযোজক জসীম আহমেদের প্রতিষ্ঠান ভিউজ অ্যান্ড ভিশনস এবং ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরীর প্রতিষ্ঠান ফ্লিপবুক যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে এই সিনেমা।

টালিউড

কোটা আন্দোলন নিয়ে স্বস্তিকা, ‘অস্থির লাগছে, আমিও তো সন্তানের জননী’

সিনেমাওয়ালা ডেস্ক

Published

on

স্বস্তিকা মুখার্জি (ছবি: ফেসবুক)

সরকারি চাকরির নিয়োগে কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় উদ্বিগ্ন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষের ভিডিও দেখে নিজের উৎকণ্ঠার কথা জানিয়েছেন তিনি। একইসঙ্গে কয়েক মাস আগে বাংলাদেশে আসার স্মৃতি রোমন্থন করেছেন ৪৩ বছর বয়সী এই তারকা। বুক উঁচিয়ে দুই হাত প্রসারিত করে দাঁড়িয়ে থাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত আবু সাঈদের একটি গ্রাফিক্স শেয়ার দিয়েছেন তিনি। 

গতকাল দিবাগত রাত ৩টা ৩০ মিনিটে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের অ্যাকাউন্টগুলোতে স্বস্তিকা লিখেছেন, ‘আজ একটা ভিডিও দেখলাম, গুলির ধোঁয়া। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা আক্রান্ত। ছাত্র বয়স গেছে সেই কবে, তবে জাহাঙ্গীরনগর আর আমার যাদবপুর খুব কাছাকাছি। কাঠগোলাপের গাছগুলোও কেমন একই রকম। একই রকম আকাশের মেঘগুলোও। কেবল আজ ওখানে বারুদের গন্ধ।’

স্বস্তিকা শুরুতে উল্লেখ করেন, ‘প্রায় এক মাস হলো আমি নিজের দেশে নেই। যুক্তরাষ্ট্রের খবরের চ্যানেলে তৃতীয় বিশ্বের কোনো খবরই তেমন একটা চলে না। আর আমি খুব একটা মোবাইল ফোনের পোকা নই, তাই এতো খারাপ একটা খবর কানে আসতে দেরি হলো।’

এরপর বাংলাদেশ নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন অভিনেত্রী, ‘এই তো কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ গেলাম। চারুকলা যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিলো, জীবনের একটা স্মরণীয় দিন হয়ে থাকবে। খুব ইচ্ছে ছিলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার। প্রতিবার আসি, কিন্তু ব্যস্ততায় যাওয়া হয় না। মা-ও খুব যেতে চাইতেন বাংলাদেশ, তাকে নিয়ে যাওয়া হয়নি।’

স্বস্তিকা মুখার্জি (ছবি: ফেসবুক)

বাংলাদেশ ও বাংলাদেশিদের প্রশংসা করে স্বস্তিকা লিখেছেন, ‘এমন এক আপ্যায়ন প্রিয় জাতি দেখিনি, খাবারের নিমন্ত্রণ যেন শেষ হতেই চায় না। অমন সুন্দর করে সারা রাস্তা জুড়ে ভাষার আল্পনা আর কোথায় দেখবো? নয়নজুড়ানো দেয়াল লেখা? এ বোধহয় মুক্তিযুদ্ধের শপথ নেওয়া একটা জাতির পক্ষেই সম্ভব।’

ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম পোস্টে ভারতীয় কবি শঙ্খ ঘোষের ‘আন্দোলন’ কবিতার কয়েকটি পঙক্তি জুড়ে দিয়েছেন স্বস্তিকা।
‘ময়দান ভারী হয়ে নামে কুয়াশায়
দিগন্তের দিকে মিলিয়ে যায় রুটমার্চ
তার মাঝখানে পথে পড়ে আছে ও কি কৃষ্ণচূড়া?
নিচু হয়ে বসে হাতে তুলে নিই
তোমার ছিন্ন শির, তিমির।’

স্বস্তিকা মুখার্জি (ছবি: ফেসবুক)

সবশেষে স্বস্তিকার প্রত্যাশা, ‘আজ অস্থির লাগছে। আমিও তো সন্তানের জননী। আশা করবো বাংলাদেশ শান্ত হবে। অনেকটা দূরে আছি, এই প্রার্থনাটুকুই করতে পারি। অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো– সেই আমাদের আলো…আলো হোক, ভালো হোক সকলের।’

পড়া চালিয়ে যান

ছবি ও কথা

সোহিনী-শোভন: দেখা হওয়ার এক বছরে একই সাথে একই ঘরে

সিনেমাওয়ালা ডেস্ক

Published

on

পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী সোহিনী সরকার ও সংগীতশিল্পী শোভন গাঙ্গুলী ঘর বাঁধলেন। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার একটি খামারবাড়িতে আইনিভাবে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। আজ (১৫ জুলাই) ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে ধুমধাম আয়োজনে এই যুগলের চার হাত এক হলো। ছবিতে দেখুন সোহিনী-শোভনের শুভ পরিণয়।

সোহিনী সরকার বিয়ের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে লিখেছেন, ‘দেখা হওয়ার এক বছরে একই সাথে একই ঘরে।’

২০২৩ সালের ১৫ জুলাই শোভনের সঙ্গে দেখা হয় সোহিনীর। সেই প্রথম দেখার বর্ষপূর্তিতেই বিয়ের বন্ধনে জড়ালেন তারা।

বিয়েতে বেনারসি ও সোনার গয়নায় বাঙালি সাজে সেজেছিলেন সোহিনী। শোভনের পরনে ছিল সাদা সিল্কের ধুতি ও পাঞ্জাবি।

মালাবদলের পর সোহিনীর গালে ভালোবাসার চুম্বন দেন শোভন।

সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে সোহিনীর নতুন সিনেমা ‘অথৈ’। এতে তার সহ-অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য।

পড়া চালিয়ে যান

টালিউড

মৃণাল সেনের ভূমিকায় নতুন পোস্টারে চঞ্চল, ‘পদাতিক’ মুক্তির তারিখ ঘোষণা

সিনেমাওয়ালা ডেস্ক

Published

on

‘পদাতিক’ সিনেমার পোস্টারে চঞ্চল চৌধুরী ও কোরাক সামন্ত (ছবি: ফ্রেন্ডস কমিউনিকেশন)

ভারতের খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার মৃণাল সেনের বায়োপিক ‘পদাতিক’ মুক্তি পেতে যাচ্ছে আগামী ১৫ আগস্ট। এতে প্রয়াত নির্মাতার চরিত্রে বড় পর্দায় আসছেন বাংলাদেশের অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। সিনেমাটির নতুন পোস্টার শেয়ার করে মুক্তির তারিখ জানিয়েছেন তিনি। ভারতের স্বাধীনতা দিবসে তাকে মৃণাল সেনের ভূমিকায় দেখা যাবে।

নতুন পোস্টারে চঞ্চলকে মধ্যবয়সী ও পূর্ণবয়স্ক মৃণাল সেনের অবয়বে দেখা গেছে। এর সঙ্গে তরুণ মৃণাল সেনের ভূমিকায় আরেকজনের স্থিরচিত্র স্থান পেয়েছে।

ফেসবুকে চঞ্চল লিখেছেন, “অনেক অপেক্ষার পর আসছে ‘পদাতিক’।” এর সঙ্গে টিজারের লিংক পোস্ট করেছেন তিনি।

গত ১৪ মে প্রকাশিত হয় ‘পদাতিক’-এর ১ মিনিটি ৩৭ সেকেন্ডের টিজার। এতে মৃণাল সেনের ভূমিকায় চঞ্চল চৌধুরীকে দেখে চমকে গেছেন দর্শকেরা। সিনেমায় মৃণাল সেনের শৈশব থেকে শুরু করে ফিল্মমেকিংয়ে আসার ঘটনা ও ব্যক্তিজীবনের অজানা গল্প পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

চঞ্চল চৌধুরী ও সৃজিত মুখার্জি (ছবি: ফেসবুক)

‘পদাতিক’ পশ্চিমবঙ্গে চঞ্চল চৌধুরীর প্রথম সিনেমা। এটি পরিচালনা ও সম্পাদনা করেছেন সৃজিত মুখার্জি। ‘পদাতিক’ নামটি মৃণাল সেনের একটি সিনেমার নাম থেকে নেওয়া। কলকাতা শহরকে নিয়ে ট্রিলজি নির্মাণ করেন তিনি। এগুলো হলো ‘ইন্টারভিউ’ (১৯৭১), ‘কলকাতা ৭১’ (১৯৭১) এবং ‘পদাতিক’ (১৯৭৩)।

২০২৩ সালের ১৪ মে ছিলো মৃণাল সেনের জন্মশতবার্ষিকী। এ উপলক্ষে তার জীবন, কর্ম ও সময়ের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘পদাতিক’। কলকাতা ও মুম্বাই ছাড়াও ভারতের বাইরে কিছু দৃশ্যের চিত্রায়ন হয়েছে। ফ্রেন্ডস কমিউনিকেশন এবং বিগ স্ক্রিন প্রোডাকশন্স হাউসের ব্যানারে এটি প্রযোজনা করেছেন ফিরদাউসুল হাসান ও প্রবাল হালদার। সহ-প্রযোজনায় শুভজিৎ মণ্ডল।

চঞ্চল চৌধুরী ও মনামী ঘোষ (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

সিনেমাটিতে মৃণাল সেনের স্ত্রী গীতা সেনের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন কলকাতার অভিনেত্রী মনামী ঘোষ। এছাড়া অন্যান্য চরিত্রে আছেন কোরাক সামন্ত, সম্রাট চক্রবর্তীসহ অনেকে। কিছুদিন আগে নিউইয়র্ক ইন্ডিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা চিত্রনাট্যের পুরস্কার পেয়েছে ‘পদাতিক’।

গত ৮ জুন ‘পদাতিক’-এর প্রথম গান অবমুক্ত হয়েছে। এর শিরোনাম ‘তু জিন্দা হ্যায়’। এটি গেয়েছেন ভারতের জনপ্রিয় দুই কণ্ঠশিল্পী সনু নিগাম ও অরিজিৎ সিং। এবারই প্রথম কোনো গানে এই দুই জনের গায়কী শোনা গেলো। ভারতীয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি মিউজিক ‘তু জিন্দা হ্যায়’ গানটি মুক্তি দিয়েছে। এর কথা লিখেছেন শৈলেন্দ্র, সুর করেছেন সলিল চৌধুরী। প্রয়াত এই দুই জনের সৃষ্টির সঙ্গে সনু নিগাম ও অরিজিৎ সিংয়ের কণ্ঠের সম্মিলনে ইতিহাস সৃষ্টিকারী একটি গান হয়েছে বলে ইউটিউবে মন্তব্য করেছেন অনেকে।

পোস্টারে দেওয়া তথ্যানুযায়ী, সিনেমায় রবীন্দ্রসংগীত থাকছে। এছাড়া কবীর সুমন গান বেঁধেছেন। আবহ সংগীত করেছেন ইন্দ্রদীপ দাসগুপ্ত।

পড়া চালিয়ে যান
Advertisement

সিনেমাওয়ালা প্রচ্ছদ