Connect with us

ওয়ার্ল্ড সিনেমা

৭৯তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের বিজয়ী তালিকা

সিনেমাওয়ালা ডেস্ক

Published

on

কেট ব্ল্যানচেট

কেট ব্ল্যানচেট (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

৭৯তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের সর্বোচ্চ পুরস্কার গোল্ডেন লায়ন জিতলো যুক্তরাষ্ট্রের লরা পয়েট্রাস পরিচালিত ‘অল দ্য বিউটি অ্যান্ড দ্য ব্লাডশেড’। শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) ইতালির লিদো শহরের পালাৎসো দেল সিনেমায় এবারের আসরের বিজয়ী তালিকা ঘোষণা করা হয়। 

ভেনিসের ইতিহাসে দ্বিতীয়বার কোনো ডকুমেন্টারি গোল্ডেন লায়ন পেলো। আর এ নিয়ে টানা তৃতীয়বার নারী পরিচালকের হাতে উঠলো সম্মানটি।

লরা পয়েট্রাস

লরা পয়েট্রাস (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

একনজরে বিজয়ী তালিকা
প্রতিযোগিতা শাখা
গোল্ডেন লায়ন: অল দ্য বিউটি অ্যান্ড দ্য ব্লাডশেড (লরা পয়েট্রাস)
গ্র্যান্ড জুরি প্রাইজ: সেন্ট ওমের (অ্যালিস ডিওপ)
সেরা পরিচালক: লুকা গুয়াদানিনো (বোনস অ্যান্ড অল)
স্পেশাল জুরি প্রাইজ: নো বেয়ারস (জাফর পানাহি)
সেরা চিত্রনাট্যকার: মার্টিন ম্যাকডোনা (দ্য বানশিজ অব ইনিশেরিন)
সেরা অভিনেত্রী: কেট ব্ল্যানচেট (টার)
সেরা অভিনেতা: কলিন ফেরেল (দ্য বানশিজ অব ইনিশেরিন)
সেরা নবীন অভিনেত্রী: টেলর রাসেল (বোনস অ্যান্ড অল)
আজীবন সম্মাননা: ক্যাথেরিন দ্যুনভ এবং পল শ্রেডার

অ্যালিস ডিওপ

অ্যালিস ডিওপ (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

হরাইজনস শাখা
সেরা সিনেমা: ওয়ার্ল্ড ওয়ার থ্রি (হুমান সাইয়েদি)
সেরা পরিচালক: টিৎসা কোভি ও রাইনার ফ্রিমেল (ভেরা)
স্পেশাল জুরি প্রাইজ: ব্রেড অ্যান্ড সল্ট (দামিয়ান কসুর)
সেরা অভিনেত্রী: ভেরা জেমা (ভেরা)
সেরা অভিনেতা: মোহসেন তানাবান্দেহ (ওয়ার্ল্ড ওয়ার থ্রি)
সেরা চিত্রনাট্য: ব্ল্যানকিতা (ফের্নান্দো গুৎসনি)
সেরা শর্ট ফিল্ম: স্নো ইন সেপ্টেম্বর (লাওদুবাম প্রোভোশিশ)

টেলর রাসেল

টেলর রাসেল (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

লায়ন অব দ্য ফিউচার
সেরা নতুন পরিচালক: অ্যালিস ডিওপ (সেন্ট ওমের)

লুকা গুয়াদানিনো

লুকা গুয়াদানিনো (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

হরাইজনস এক্সট্রা
অডিয়েন্স অ্যাওয়ার্ড: নিজুহ (সুদাদ কাদান)

মার্টিন ম্যাকডোনা

মার্টিন ম্যাকডোনা (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

ভেনিস ক্ল্যাসিকস
সিনেমার সেরা প্রামাণ্যচিত্র: ফ্র্যাগমেন্টস অব প্যারাডাইজ (কে.ডি. ডেভিসন)
সেরা পুনরুদ্ধার করা সিনেমা: ব্র্যান্ডেড টু কিল (সেজুন সুজুকি)

ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল

জাফর পানাহির পুরস্কার গ্রহণ করেন অভিনয়শিল্পী মিনা কাভানি ও রেজা হায়দারি (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

ভেনিস ইমারসিভ
সেরা ইমারসিভ এক্সপেরিয়েন্স: দ্য ম্যান হু কুড নট লিভ (চেন সিংগিং)
গ্র্যান্ড জুরি প্রাইজ: ফ্রম দ্য মেইন স্কয়ার (পেদ্রো আরেস)
স্পেশাল জুরি প্রাইজ: এগস্কেপ (জার্মান হেলার)

ভেনিস ডেজ
সিনেমা অব দ্য ফিউচার অ্যাওয়ার্ড: দ্য মেইডেন (গ্রাহাম ফয়)
ডিরেক্টর’স অ্যাওয়ার্ড: উলফ অ্যান্ড ডগ (ক্লদিয়া বারেজো)
পিপল’স চয়েস অ্যাওয়ার্ড: ব্লু জিন (জর্জিয়া ওকলে)

ক্রিটিকস উইক
গ্র্যান্ড প্রাইজ: আইসমায়ার (ডেভিড ওয়াগনার)
স্পেশাল মেনশন: আনহেল সিক্সটি নাইন (থিও মনটয়া)
অডিয়েন্স অ্যাওয়ার্ড: মারজিনি (নিকোলো ফালসেত্তি)
ভেরোনা ফিল্ম ক্লাব অ্যাওয়ার্ড: আনহেল সিক্সটি নাইন (থিও মনটয়া)
সেরা টেকনিক্যাল কন্ট্রিবিউশন: আনহেল সিক্সটি নাইন (থিও মনটয়া)
সেরা শর্ট ফিল্ম: পুইয়ে (লরেনজো ফাবরো ও ব্রন্টি স্টাল)
সেরা পরিচালক (শর্ট ফিল্ম): মারিয়া গুইদনে (আলবার্টিন হোয়্যার আর ইউ?)
সেরা টেকনিক্যাল কন্ট্রিবিউশন (শর্ট ফিল্ম): রেজিনেত্তা (ফেদেরিকো রুসত্তো)

ওয়ার্ল্ড সিনেমা

মেহজাবীন জানালেন টরন্টো উৎসবের কিছু অভিজ্ঞতা

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

টরন্টোতে মেহজাবীন চৌধুরী (ছবি: ফেসবুক)

টরন্টো আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ৪৯তম আসরে নিজের প্রথম সিনেমা ‘সাবা’ নিয়ে দারুণ সাড়া পাচ্ছেন অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের অনুভূতি তুলে ধরেছেন তিনি। উৎসবটির অফিসিয়াল সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে হলিউডের হেভিওয়েট তারকাদের পাশাপাশি বাংলাদেশের এই তারকার ভিডিও স্থান পেয়েছে। 

টরন্টোতে সাদা টিউলিপ ফুল হাতে তোলা কয়েকটি স্থিরচিত্র নিজের ফেসবুক পেজ ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছেন মেহজাবীন। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, “টরন্টো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘সাবা’ যে সাড়া পাচ্ছে তাতে আমি অত্যন্ত অভিভূত। কম বাজেটে তৈরি মৌলিক গল্প ও সিনেমাকে আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে যেভাবে মূল্য দেওয়া হয়, সেগুলো দেখে দারুণ লাগছে। ‘সাবা’ টিম ও আমি এই বিশ্বমঞ্চে একটি খাঁটি বাংলাদেশি সিনেমা আনতে পেরে গর্বিত।”

মেহজাবীন যোগ করেছেন, “টরন্টো ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম যেখানে আমি একজন শিল্পী হিসেবে পা রেখেছি। এখানে এসে মনে হচ্ছে, আমাদের এখনো অনেক কিছু অর্জন করা বাকি। পুরো ‘সাবা’ টিম ও সমস্ত বাংলাদেশি নির্মাতা ও শিল্পীর জয়গান গাই, যারা সীমানা পেরোতে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন।”

মোস্তফা মন্ওয়ার, মেহজাবীন চৌধুরী ও মাকসুদ হোসেন (ছবি: ফেসবুক)

এবারের আসরে ডিসকভারি প্রোগ্রামে নির্বাচিত হয়েছে মাকসুদ হোসেন পরিচালিত প্রথম সিনেমা ‘সাবা’। টরন্টোর স্কটিয়াব্যাংকে বাংলাদেশ সময় ৭ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ৩টা ৪৫ মিনিটে এর ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়। এর আগেই সাংবাদিকদের জন্য ছিলো একটি প্রদর্শনী। একই ভেন্যুতে গত ৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টা ১০ মিনিটে এই সিনেমার আরেকটি প্রদর্শনী হয়েছে।

টরন্টোতে মেহজাবীন চৌধুরী (ছবি: ফেসবুক)

টরন্টোতে যারা ‘সাবা’ দেখেছেন তাদের প্রত্যেককে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মেহজাবীন। ফেসবুক পেজে তিনি লিখেছেন, “যারা আমাদের সিনেমার প্রথম তিনটি প্রদর্শনী দেখতে সময় বের করেছেন এবং নিজেদের চিন্তাভাবনা ও অনুভূতি ভাগ করে নিয়েছেন, তাদের সবাইকে ধন্যবাদ। আপনারা ‘সাবা’কে পিপল’স চয়েস অ্যাওয়ার্ডের জন্য ভোট দিতে পারেন।”

টরন্টোতে মেহজাবীন চৌধুরী (ছবি: ফেসবুক)

আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে উৎসবে ‘সাবা’র চতুর্থ ও শেষ প্রদর্শনী হবে। এতে অংশ নিতে দর্শকদের উৎসাহ জুগিয়েছেন মেহজাবীন। তিনি জানান, টরন্টো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ও টিকিটমাস্টার অ্যাপের মাধ্যমে প্রবেশপত্র পাওয়া যাচ্ছে।

এদিকে ‘সাবা’ প্রসঙ্গে মেহজাবীনের প্রতিক্রিয়া নিয়ে টরন্টো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ, টুইটার অ্যাকাউন্ট ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি ভিডিও ক্লিপ প্রকাশিত হয়েছে। ৩৬ সেকেন্ডের এই ভিডিওতে তিনি বলেন, ‘সত্যি বলতে, টরন্টোতে দর্শকরা ‘সাবা’কে কীভাবে গ্রহণ করে এবং সিনেমাটি দেখে কেমন প্রতিক্রিয়া করে সেসব দেখতে মুখিয়ে ছিলাম। এগুলো আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি পুরোপুরি বাংলাদেশি সিনেমা। এর পুরো শুটিং হয়েছে বাংলাদেশে। অবকাঠামো ও ভৌগলিক দিক থেকে দেখলেও বাংলাদেশের সঙ্গে গল্পটির নিবিড় সম্পর্ক। আমরা পুরো টিম দেখতে চেয়েছিলাম আন্তর্জাতিকভাবে এই গল্প কতটা সম্পৃক্ত করতে পারে দর্শকদের।”

টরন্টো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘সাবা’ টিম (ছবি: ফেসবুক)

ভিডিও ক্লিপটির শিরোনাম, টরন্টো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘সাবা’র অংশগ্রহণ কেন গুরুত্বপূর্ণ। এতে মেহজাবীনের পাশে সোফায় বসে থাকতে দেখা গেছে সিনেমাটির অভিনেতা মোস্তফা মন্ওয়ারকে।

‘সাবা’ সিনেমার দৃশ্যে মেহজাবীন চৌধুরী (ছবি: ফিউশন পিকচার্স)

‘সাবা’য় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মেহজাবীন। সিনেমাটির সহ-প্রযোজক তিনি। গল্পে দেখা যায়, একটি দুর্ঘটনার পর সাবার মা শিরিন (রোকেয়া প্রাচী) শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন। তখন শুরু হয় ২৪ বছর বয়সী এই তরুণীর সংগ্রাম। এরমধ্যে শিরিন হার্ট অ্যাটাক করলে তার চিকিৎসার ব্যয় মেটানো সাবার জন্য দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে।

পড়া চালিয়ে যান

ওয়ার্ল্ড সিনেমা

টরন্টোতে পিপল’স চয়েস অ্যাওয়ার্ডের জন্য লড়ছে ‘সাবা’

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

টরন্টো আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে মেহজাবীন চৌধুরী।

টরন্টো আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ৪৯তম আসরে প্রশংসিত হয়েছে ডিসকভারি প্রোগ্রামে নির্বাচিত বাংলাদেশের ‘সাবা’। ফলে পিপল’স চয়েস অ্যাওয়ার্ড জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সিনেমাটির অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী দর্শকদের প্রতি ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভোটদানের লিংক শেয়ার করেছেন তিনি।

টরন্টো আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘সাবা’ টিম।

টরন্টোর স্কটিয়াব্যাংকে বাংলাদেশ সময় ৭ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ৩টা ৪৫ মিনিটে মাকসুদ হোসেন পরিচালিত প্রথম সিনেমা ‘সাবা’র ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়। এতে তার সঙ্গে অংশ নিয়েছেন মেহজাবীন ও সিনেমাটির অভিনেতা মোস্তফা মন্ওয়ার। তারা প্রদর্শনী শেষে দর্শকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

টরন্টোর স্কটিয়াব্যাংকে আজ (৯ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টা ১০ মিনিটে ‘সাবা’র আরেকটি প্রদর্শনী হয়েছে। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে সিনেমাটির আরেকটি প্রদর্শনী রয়েছে।

‘সাবা’ সিনেমার দৃশ্যে মেহজাবীন চৌধুরী ও রোকেয়া প্রাচী (ছবি: ফিউশন পিকচার্স)

‘সাবা’য় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মেহজাবীন। সিনেমাটির সহ-প্রযোজক তিনি। গল্পে দেখা যায়, একটি দুর্ঘটনার পর সাবার মা শিরিন (রোকেয়া প্রাচী) শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন। তখন শুরু হয় ২৪ বছর বয়সী এই তরুণীর সংগ্রাম। এরমধ্যে শিরিন হার্ট অ্যাটাক করলে তার চিকিৎসার ব্যয় মেটানো সাবার জন্য দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। সিনেমাটি নিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ভ্যারাইটি ও মুভেবলফেস্ট প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

টরন্টো আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে মেহজাবীন চৌধুরী।

টরন্টো আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে মসলিন শাড়িতে নজর কেড়েছেন মেহজাবীন। এবারই প্রথম এই উৎসবে অংশ নিচ্ছেন তিনি। অস্কারজয়ী আমেরিকান অভিনেত্রী নাওমি ওয়াটসের সঙ্গে ছবি তুলেছেন বাংলাদেশের এই তারকা।

পড়া চালিয়ে যান

ওয়ার্ল্ড সিনেমা

৮১তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের বিজয়ী তালিকা

সিনেমাওয়ালা ডেস্ক

Published

on

(বাঁ থেকে) ইজাবেল উপের, পেদ্রো আলমোদাভার ও ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের সভাপতি পিয়েত্রাঞ্জেলো বুত্তাফুয়োকো (ছবি: ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল)

ভেনিস আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ৮১তম আসরে গোল্ডেন লায়ন জিতলো পেদ্রো আলমোদোভার পরিচালিত ‘দ্য রুম নেক্সট ডোর’। এটি ইংরেজি ভাষায় এই স্প্যানিশ নির্মাতার প্রথম সিনেমা। এতে মুখ্য দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন আমেরিকান তারকা জুলিয়ান মুর ও টিল্ডা সুইন্টন। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ইতালির ভেনিস লিদো শহরে উৎসবের মূলকেন্দ্র পালাৎসো দেল সিনেমার সালা গ্র্যান্দেতে বিজয়ী তালিকা ঘোষণা করা হয়।

একনজরে বিজয়ী তালিকা
মূল প্রতিযোগিতা শাখা
গোল্ডেন লায়ন: দ্য রুম নেক্সট ডোর (পেদ্রো আলমোদোভার, স্পেন)
গ্র্যান্ড জুরি প্রাইজ (সিলভার লায়ন): ভেরমিলিয়ো (মাউরা দেলপেরো, ইতালি)
সেরা অভিনেতা (ভলপি কাপ): ভাঁসো লাঁদো (দ্য কোয়ায়েট সান, ফ্রান্স)
সেরা অভিনেত্রী (ভলপি কাপ): নিকোল কিডম্যান (বেবিগার্ল, অস্ট্রেলিয়া)
সেরা পরিচালক (সিলভার লায়ন): দ্য ব্রুটালিস্ট (ব্র্যাডি কোর্বেট, যুক্তরাষ্ট্র)
স্পেশাল জুরি প্রাইজ: এপ্রিল (ডেয়া কলামবেগাশভিলি, জর্জিয়া)
সেরা চিত্রনাট্যকার (গোল্ডেন ওজেল্লা): মুরিলো হাউজার, এইতর লরেগা (আই’ম স্টিল হিয়ার, ব্রাজিল)
সেরা নবীন অভিনয়শিল্পী (মার্সেলো মাস্ত্রোইয়ান্নি অ্যাওয়ার্ড): পল কারচার (অ্যান্ড দেয়ার চিলড্রেন আফটার দেম, ফ্রান্স)

গোল্ডেন লায়ন (আজীবন সম্মাননা)
* সিগোর্ন উইভার (অভিনেত্রী, যুক্তরাষ্ট্র)
* পিটার উইয়ার (পরিচালক, যুক্তরাষ্ট্র)

গ্লোরি টু দ্য ফিল্মমেকার অ্যাওয়ার্ড
ক্লদ লেল্যুশ (ফ্রান্স)

হরাইজনস
সেরা সিনেমা: দ্য নিউ ইয়ার দ্যাট নেভার কেম (বোগদান মুরেশানু, রোমানিয়া)
সেরা অভিনেতা: ফ্রান্সেসকো গেগি (ফ্যামিলিয়া, ইতালি)
সেরা অভিনেত্রী: ক্যাথলিন চালফ্যান্ট (ফ্যামিলিয়ার টাচ, যুক্তরাষ্ট্র)
সেরা পরিচালক: সারাহ ফ্রিডল্যান্ড (ফ্যামিলিয়ার টাচ, যুক্তরাষ্ট্র)
স্পেশাল জুরি প্রাইজ: ওয়ান অব দোজ ডেজ হোয়েন হেমা ডাইস (মুরাত ফিরাতোগো, তুরস্ক)
সেরা চিত্রনাট্যকার: এসকান্দার কোপতি (হ্যাপি হলিডেস, ফিলিস্তিন)
সেরা শর্ট ফিল্ম: হু লাভস দ্য সান (আরশিয়া শাকিবা, কানাডা)

হরাইজনস এক্সট্রা
অডিয়েন্স অ্যাওয়ার্ড (আরমানি বিউটি): শাহেদ—দ্য উইটনেস (নাদের সেইভার, ইরান)

লায়ন অব দ্য ফিউচার
সেরা নতুন পরিচালক (লুইজি দে লাউরান্তিস অ্যাওয়ার্ড): ফ্যামিলিয়ার টাচ (সারাহ ফ্রিডল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র)

ভেনিস ক্ল্যাসিকস
সিনেমার সেরা প্রামাণ্যচিত্র: চেইন রিঅ্যাকশন্স (আলেক্সান্ডার ফিলিপ, সুইজারল্যান্ড)
সেরা পুনরুদ্ধার করা সিনেমা: এচ্চে বোম্বো (১৯৭৮, নান্নি মোরেত্তি)

ভেনিস ইমারসিভ
গ্র্যান্ড জুরি প্রাইজ: ইতো মেইকিউ (বরিস লাব্বে)
স্পেশাল জুরি প্রাইজ: ওটো’স প্লানেট (জোয়েনায়েল ফ্রাঁসোয়া)
অ্যাচিভমেন্ট প্রাইজ: ইমপালস–প্লেয়িং উইথ রিয়েলিটি (ব্যারি জেনে মারফি, মে আব্দাল্লা)

মুক্ত পুরস্কার
ফিপরেসি অ্যাওয়ার্ডস
সেরা সিনেমা (মূল প্রতিযোগিতা): দ্য ব্রুটালিস্ট (ব্র্যাডি কোর্বেট, যুক্তরাষ্ট্র)
সেরা সিনেমা (অন্যান্য শাখা): দ্য নিউ ইয়ার দ্যাট নেভার কেম (বোগদান মুরেশানু, রোমানিয়া)

পড়া চালিয়ে যান
Advertisement

সিনেমাওয়ালা প্রচ্ছদ