Connect with us

মঞ্চ-রেডিও

স্মৃতির অ্যালবামে জিনাত বরকতউল্লাহ

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

একুশে পদকপ্রাপ্ত নৃত্যশিল্পী জিনাত বরকতউল্লাহ আর নেই। গতকাল (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকার ধানমন্ডিতে শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় তাঁর। দ্রুত গ্রিন রোডের একটি হাসপাতালে তাঁকে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিলো ৭২ বছর। গুণী এই নৃত্যশিল্পীর প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেকে।

কয়েক মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন জিনাত বরকতউল্লাহ। একাধিকবার তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। মায়ের সুস্থতার জন্য চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি অভিনয়শিল্পী ও নৃত্যশিল্পী বিজরী বরকতউল্লাহ। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না (ছবি: ফেসবুক)

জিনাত বরকতউল্লাহ করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর ফুসফুসের জটিলতায় ভুগতে থাকেন। তাঁর কিডনিতেও জটিলতা ছিলো। এছাড়া স্ট্রোক করেছিলেন তিনি। করোনাতেই স্বামী প্রযোজক বরকতউল্লাহর মৃত্যুর পর তিনি ভীষণ হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন (ছবি: ফেসবুক)

১৯৫২ সালের ৩ অক্টোবর কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন জিনাত বরকতউল্লাহ। তাঁর নানা তখন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক ছিলেন। জিনাতের বাবার বাড়ি ঢাকার ধানমন্ডিতে। তাঁর বাবার পূর্বপুরুষেরা চাঁদপুরের (ছবি: ফেসবুক)

বাংলাদেশে নৃত্যচর্চার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন জিনাত বরকতউল্লাহ। উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় নৃত্যের তিন ধারা ভরতনাট্যম, কত্থক, মণিপুরিতে তালিম নিলেও লোকনৃত্যে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি (ছবি: ফেসবুক)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন জিনাত বরকতউল্লাহ। শিল্পকলা একাডেমির সংগীত ও নৃত্যকলা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত প্রোডাকশন বিভাগের পরিচালক হিসেবে ২৭ বছর কর্মরত ছিলেন তিনি। নৃত্যশিল্পে অবদানের জন্য ২০২২ সালে একুশে পদকে ভূষিত হন তিনি (ছবি: ফেসবুক)

১৯৮০ সালে জিনাত বরকতউল্লাহ বিটিভির ‘মারিয়া আমার মারিয়া’ নাটকে প্রথম অভিনয় করেন। তাঁর অভিনীত নাটকের তালিকায় রয়েছে ‘ঘরে বাইরে’, ‘অস্থায়ী নিবাস’, ‘বড় বাড়ি’, ‘কথা বলা ময়না’ প্রভৃতি (ছবি: ফেসবুক)

সিনেমাওয়ালা প্রচ্ছদ