সিনেমা হল
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে আবার ‘পরাণ’ ও ‘হাওয়া’
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আবার বড় পর্দায় মুক্তি পাচ্ছে ‘পরাণ’ ও ‘হাওয়া’। আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ঢাকাসহ চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে স্টার সিনেপ্লেক্সের বিভিন্ন শাখায় দেখা যাবে গত বছরের ব্যবসাসফল এই দুই সিনেমা।
স্টার সিনেপ্লেক্সের সিনিয়র ম্যানেজার (মিডিয়া অ্যান্ড মার্কেটিং) মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ জানান– ২১ ফেব্রুয়ারি রায়হান রাফীর ‘পরাণ’ এবং মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’র মোট ১৩টি করে প্রদর্শনী হবে। তাদের আশা, প্রতিটিতেই দর্শকদের ভিড় দেখা যাবে।
‘হাওয়া’ চলবে বসুন্ধরা সিটি শাখায় দুপুর ১টা ৪০ মিনিট ও সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিট, সীমান্ত সম্ভার শাখায় দুপুর ১টা ৫০ মিনিট ও সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিট, এসকেএস টাওয়ার শাখায় সকাল ১১টা ১০ মিনিট ও বিকেল ৪টা ৪০ মিনিট, সনি স্কয়ার শাখায় সকাল ১১টা ১৫ মিনিট ও বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিট, বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর শাখায় দুপুর ১টা ৪০ মিনিট ও সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট, চট্টগ্রামের বালি আর্কেড শাখায় সকাল ১১টা ও বিকেল ৪টা ৩০ মিনিট এবং রাজশাহীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্কে বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে।
অন্যদিকে ‘পরাণ’ সিনেমার প্রদর্শনী হবে বসুন্ধরা সিটি শাখায় সকাল ১০টা ৫০ মিনিট ও বিকেল ৪টা ৩০ মিনিট, সীমান্ত সম্ভার শাখায় সকাল ১১টা ১০ মিনিট ও বিকেল ৪টা ৩০ মিনিট, এসকেএস টাওয়ার শাখায় দুপুর ১টা ৫০ মিনিট ও সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিট, সনি স্কয়ার শাখায় দুপুর ১টা ৫০ মিনিট ও সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিট, বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর শাখায় সকাল ১০টা ৫০ মিনিট ও বিকেল ৪টা ২৫ মিনিট, চট্টগ্রামের বালি আর্কেড শাখায় দুপুর ১টা ৪০ মিনিট ও সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট, এবং রাজশাহীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্কে সকাল ১১টায়।
২০২২ সালের ২৯ জুলাই মুক্তির পর অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছে ‘হাওয়া’। এরপর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাণিজ্যিকভাবে এর প্রদর্শনী হয়েছে। গত ১৬ ডিসেম্বর কলকাতা ও পশ্চিম বাংলায় এবং ৩০ ডিসেম্বর ভারতের অন্যান্য রাজ্যে মুক্তি পায় সিনেমাটি। এর নির্মাণ, চিত্রনাট্য, চিত্রগ্রহণ, সাউন্ড ডিজাইন, সংগীত, খুলনার আঞ্চলিক ভাষার সংলাপ, অভিনয়, রঙসহ সবই উপভোগ করেছেন দেশ-বিদেশের দর্শকরা। ৯৫তম অস্কারের আন্তর্জাতিক পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা শাখায় বাংলাদেশ থেকে মনোনীত হয় সিনেমাটি।
সান মিউজিক অ্যান্ড মোশন পিকচার্স লিমিটেড প্রযোজিত ‘হাওয়া’র গল্প সাজানো হয়েছে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া আট জেলে এবং রহস্যময় বেদেনী গুলতিকে কেন্দ্র করে। মেয়েটির আগমনে জেলেদের মধ্যে সন্দেহ, দ্বন্দ্ব ও ভয় বাড়ে। মাছ ধরার বড় নৌকা ‘নয়নতারা’র সরদার চাঁন মাঝি চরিত্রে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী। জেলে ইব্রাহীম চরিত্রে আছেন শরিফুল রাজ। গুলতি রূপে রয়েছেন নাজিফা তুষি। এছাড়াও অভিনয় করেছেন নাসিরউদ্দিন খান (নাগু), সুমন আনোয়ার (ইজা), সোহেল মণ্ডল (উরকেস), রিজভি রিজু (পারকেস), বাবলু বোস (ফনি) ও মাহমুদ আলম (মোরা)।
পরিচালনার পাশাপাশি ‘হাওয়া’র কাহিনী ও সংলাপ লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন। তার সঙ্গে মিলে চিত্রনাট্য সাজিয়েছেন সুকর্ন সাহেদ ধীমান ও জাহিন ফারুক আমিন। চিত্রগ্রহণে কামরুল হাসান খসরু। গানের সংগীতায়োজন করেছেন ইমন চৌধুরী। আবহ সংগীতে রাশিদ শরীফ শোয়েব।
সিনেমাটির গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’ ব্যাপক জনপ্রিয় হয়েছে। হাশিম মাহমুদের কথায় এটি গেয়েছেন আরফান মৃধা শিবলু। এতে আরও আছে বাসুদেব দাস বাউলের গাওয়া ‘আটটা বাজে দেরি করিস না’ গানটি। সংগীতায়োজনে ইমন চৌধুরী। এছাড়া সিনেমাটিকে কেন্দ্র করে মেঘদল ব্যান্ড দীর্ঘ বিরতির পর নতুন গান ‘এ হাওয়া’ নিয়ে হাজির হয়। পরিচালক মেজবাউর রহমান সুমন মেঘদল ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
গত বছরের ১০ জুলাই মুক্তি পাওয়ার পর অভাবনীয় ব্যবসায়িক সাফল্য পেয়েছে ‘পরাণ’। এরপর দেশের বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহর, অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস এবং কানাডার ১০ শহরে প্রশংসিত হয়েছে লাইভ টেকনোলজিস প্রযোজিত সিনেমাটি।
বরগুনার আলোচিত রিফাত হত্যা মামলার ছায়া অবলম্বনে ত্রিভুজ প্রেমের গল্পে সাজানো হয়েছে ‘পরাণ’। এতে অভিনয় করেছেন শরিফুল রাজ, বিদ্যা সিনহা মিম, ইয়াশ রোহান, শহীদুজ্জামান সেলিম, রোজী সিদ্দিকী, নাসির উদ্দিন খান, রাশেদ মামুন অপু।
‘পরাণ’ সিনেমায় অয়ন চাকলাদার ও আতিয়া আনিসার গাওয়া ‘চলো নিরালায়’ গানটি ব্যাপক শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছে। এটি লিখেছেন গীতিকবি জনি হক, সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন নাভেদ পারভেজ।
সিনেমা হল
দেশের ২৬টি সিনেমাহলে ‘ওমর’, আমেরিকায় ৩৫টি থিয়েটারে
ঈদুল ফিতরে মুক্তিপ্রাপ্ত মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘ওমর’ দর্শকদের মন জয় করে চলেছে। ফলে নতুন সপ্তাহে আরো কয়েকটি সিনেমাহলে যুক্ত হয়েছে এটি।
অ্যাকশন কাট এন্টারেটেইনমেন্টের পরিবেশনায় ঈদের দিন রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলার ২১টি সিনেমাহল মুক্তি পায় ‘ওমর’। আজ (২৬ এপ্রিল) থেকে এটি চলছে ২৬টি সিনেমাহলে।
আজই যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি শহরের ৩২টি থিয়েটারে মুক্তি পেয়েছে ‘ওমর’। নিউইয়র্ক, নিউ জার্সি, শিকাগো, সানফ্রান্সিসকো, ডালাস, ম্যাসাচুসেটস, ভার্জিনিয়া, ম্যারিল্যান্ড, কানেক্টিকাট, কলোরাডো, মিশিগান, ফ্লোরিডা, টেক্সাস, ইলিনয়েস, ক্যালিফোর্নিয়া, ওয়াশিংটন, জর্জিয়া, নেভাদা, ইন্ডিয়ানা, আরিজোনায় চলছে এর প্রদর্শনী।
‘ওমর’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন শরিফুল রাজ, নাসিরউদ্দিন খান, শহীদুজ্জামান সেলিম, ফজলুর রহমান বাবু, এরফান মৃধা শিবলু, আবু হুরায়রা তানভীর, নাফিস আহমেদ, রোজি সিদ্দিকী, তানজিলা হক মাইশা, আইমন সিমলা। মাস্টার কমিউনিকেশন্সের ব্যানারে সিনেমাটি প্রযোজনা করেছেন খোরশেদ আলম। চিত্রনাট্য লিখেছেন সিদ্দিক আহমেদ। চিত্রগ্রহণ করেছেন রাজু রাজ। শিল্প নির্দেশনায় সামুরাই মারুফ।
সিনেমাটির গান গেয়েছেন দিলশাদ নাহার কনা, আরফিন রুমি, ‘নাসেক নাসেক’ তারকা অনিমেষ রায় ও ভারতের ঈশান মিত্র। গানের কথা লিখেছেন জনি হক, সোমেশ্বর অলি ও রাসেল মাহমুদ। সুর ও সংগীত পরিচালনায় নাভেদ পারভেজ এবং ভারতের স্যাভি। ‘ভাইরাল বেবি’ গানে নেচেছেন ভারতীয় নায়িকা দর্শনা বণিক।
সিনেমা হল
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের গল্প বাংলাদেশের বড় পর্দায়
২০২২ সালে কাতারে ফিফা বিশ্বকাপে দীর্ঘ ৩৬ বছরের আক্ষেপ ঘুচিয়েছে আর্জেন্টিনা। ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসির সম্ভাব্য শেষ বিশ্বকাপ, প্রথম ম্যাচে হারের অঘটন, এরপর ঘুরে দাঁড়ানো ও শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে জয়সহ সব মিলিয়ে আলবিসেলেস্তেদের বিশ্বকাপ জয় ছিলো নাটকীয়তায় মোড়ানো। বিশ্বকাপ জিতে সর্বকালের সেরাদের কাতারে নাম লিখিয়েছেন মেসি।
আর্জেন্টিনার অবিস্মরণীয় বিশ্বকাপ জয়যাত্রা নিয়ে ইতোমধ্যে তৈরি হয়েছে বেশকিছু প্রামাণ্যচিত্র। এরমধ্যে ব্যাপক আলোচিত হয়েছে স্প্যানিশ ভাষায় নির্মিত ‘মুচাচোস’। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে আর্জেন্টিনায় মুক্তি পাওয়া এই প্রামাণ্যচিত্র সেখানকার দর্শকদের মধ্যে দারুণ সাড়া ফেলেছে। আর্জেন্টিনার সিনেমাহলগুলোতে ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি দর্শক এটি দেখেছে।
বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য ‘মুচাচোস’ নিয়ে আসছে স্টার সিনেপ্লেক্স। আগামী ২৬ এপ্রিল এই মাল্টিপ্লেক্সের সব শাখায় মুক্তি পাবে এটি। বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচের ক্ষণে ক্ষণে তৈরি হওয়া উম্মাদনা, রূপকথার নায়কের মতো মেসির অনন্য ফুটবলশৈলী, একেকটি ম্যাচে একেকটি গোল, বাঁধভাঙা জয়োল্লাস আর রুদ্ধশ্বাস ফাইনালের গল্প মিলিয়ে সোনালি স্মৃতি বড় পর্দায় দেখা যাবে।
বাংলাদেশের সিনেমাহলে প্রথম স্প্যানিশ ভাষার কোনও প্রামাণ্যচিত্র হিসেবে মুক্তি পাবে ‘মুচাচোস’। প্রথম আর্জেন্টাইন ও দক্ষিণ আমেরিকান প্রামাণ্যচিত্র এবারই প্রথম বড় পর্দায় দেখবে বাংলাদেশি দর্শকের। এছাড়া ফুটবল নিয়ে বাংলাদেশে মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম আন্তর্জাতিক কাজ হতে যাচ্ছে এটাই। স্প্যানিশ পরিচালক জেসাস ব্র্যাসেরাস নির্মাণ করেছেন ১০০ মিনিট দৈর্ঘ্যের ‘মুচাচোস’।
কাতার বিশ্বকাপকে অনেকেই ফিফার সেরা আসর হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। একের পর এক অঘটন আর চূড়ান্ত মঞ্চে ফরাসিদের হারিয়ে মেসির হাতে বিশ্বকাপ– আর্জেন্টিনা সমর্থকদের জন্য কাতার বিশ্বকাপ ছিলো স্বপ্নের মতো। প্রিয় দল ও মেসির বিশ্বকাপ জয় দেখতে মুখিয়ে থাকা অগণিত সমর্থকের ষোলকলা পূর্ণ হয়েছে কাতারে। সব আক্ষেপ ঘুচিয়ে তাদের পরম আনন্দে ভাসিয়েছেন মেসি। চিরকাল এই সুখস্মৃতি সবাইকে পুলকিত করবে।
বাংলাদেশে ‘মুচাচোস’ মুক্তি প্রসঙ্গে স্টার সিনেপ্লেক্সের মিডিয়া ও মার্কেটিং বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে আর্জেন্টিনার বিপুলসংখ্যক সমর্থক আছে। কাতার বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার খেলা উপভোগ করেছেন কোটি মানুষ। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর ঢাকাসহ সারাদেশ উৎসবমুখর হয়ে উঠেছিলো। বাংলাদেশের সমর্থকদের উম্মাদনা দেখে রীতিমতো অবাক হয়েছেন আর্জেন্টিনার মানুষেরাও। লিওনেল মেসির হাত ধরে বিশ্বকাপ জয়ের এই মুহূর্ত নিয়ে ভক্তদের উৎসাহ ফুরাবে না সহজে। ভক্ত-সমর্থকদের জন্যই প্রামাণ্যচিত্রটি নিয়ে এসেছি আমরা। আশা করি, বড় পর্দায় এটি দেখা দর্শকদের জন্য চমৎকার একটা ব্যাপার হবে।’
সিনেমা হল
ঈদের ১৩ সিনেমার মধ্যে ৮টি দেখাবে স্টার সিনেপ্লেক্স
এবারের ঈদুল ফিতরে ঢালিউডের ১৩টি সিনেমা মুক্তি পেতে যাচ্ছে। এরমধ্যে ৮টি সিনেমা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মাল্টিপ্লেক্স সিনেমাহল স্টার সিনেপ্লেক্স। আজ (৭ এপ্রিল) বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়েছে।
ঈদের দিন থেকে স্টার সিনেপ্লেক্সে চলবে গিয়াসউদ্দিন সেলিমের ‘কাজলরেখা’, মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘ওমর’, হিমেল আশরাফের ‘রাজকুমার’, মিশুক মনির ‘দেয়ালের দেশ’, কামরুজ্জামান রোমানের ‘মোনা: জ্বীন ২’, ছটকু আহমেদের ‘আহারে জীবন’, কাজী হায়াৎ ও কাজী মারুফের ‘গ্রিন কার্ড’ এবং ফুয়াদ চৌধুরীর ‘মেঘনা কন্যা’।
ঈদে মুক্তির মিছিলে থাকা সিনেমার মধ্যে আহমেদ হুমায়ূনের ‘পটু’, জসিম উদ্দিন জাকিরের ‘মায়া: দ্য লাভ’, জাহিদ হোসেনের ‘সোনার চর’, কামরুজ্জামান রোমানের ‘লিপস্টিক’ এবং মো. ইকবালের ‘ডেডবডি’ স্টার সিনেপ্লেক্সে আপাতত চালাবে না।
২০০৪ সালের ৮ অক্টোবর ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে যাত্রা শুরু করে দেশের প্রথম মাল্টিপ্লেক্স সিনেমাহল স্টার সিনেপ্লেক্স। ঢাকায় এর পাঁচটি শাখা রয়েছে। ধানমন্ডির সীমান্ত সম্ভার (পুরনো রাইফেলস স্কয়ার), মহাখালীর এসকেএস (সেনা কল্যাণ সংস্থা) টাওয়ার, মিরপুরের সনি স্কয়ার এবং বিজয় সরণির বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরে এগুলো অবস্থিত। এছাড়া ঢাকার বাইরে রয়েছে চট্টগ্রামের বালি আর্কেড কমপ্লেক্স ও রাজশাহীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্কে।
-
ছবি ও কথা9 months ago
তাসনিয়া ফারিণের বিয়ের কিছু ছবি
-
বলিউড2 years ago
‘ব্রহ্মাস্ত্র’ নিয়ে ক্যাটরিনার মধুর প্রতিশোধ!
-
নাটক2 years ago
আমেরিকায় ফুরফুরে মেজাজে মেহজাবীন-তানজিন তিশা-ফারিণ
-
ওয়ার্ল্ড সিনেমা7 months ago
বুসানে ফারুকী-তিশার সিনেমা দেখতে দর্শকদের ভিড়
-
ঢালিউড9 months ago
রাষ্ট্রপতি সিনেমাহলে সপরিবারে ‘প্রিয়তমা’ দেখলেন
-
ওয়ার্ল্ড সিনেমা9 months ago
‘জেলার’ হিট হওয়ায় ১০০ কোটি রুপি ও বিএমডব্লিউ গাড়ি উপহার পেলেন রজনীকান্ত
-
ঢালিউড1 year ago
শাকিবের ‘প্রিয়তমা’ কলকাতার এই নায়িকা
-
ঢালিউড2 years ago
‘বিউটি সার্কাস’: এমন চরিত্রে আর অভিনয় করবো না: ফেরদৌস